Update
আন্তর্জাতিক
খবর
রাজনীতি
ভারতকে ছাড় দিয়ে যাচ্ছে সরকার: বিএনপি
সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের পর এবং বাংলাদেশের উপর দিয়ে পণ্য পরিবহনে সরকার ভারতকে ছাড় দিয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করেছে বিএনপি।শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মুখপাত্র আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘নৈতিকভাবে দুর্বল’ হওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার এক্ষেত্রে দৃঢ় ভূমিকা রাখতে পারছে না। তিনি বলেন, “গত বুধবার ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট সংক্রান্ত একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়েছে। সেই বৈঠকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি প্রস্তাব করেছিল, ভারতে যেসব কনটেইনার বাংলাদেশ অভ্যন্তরে দিয়ে অন্য রাজ্যে নেবে, তার ট্রানজিট ফি হবে ১০ হাজার টাকা। ট্রাকভেদে প্রতি টনে এক হাজার টাকা। এনবিআরের প্রস্তাব অগ্রাহ্য করে শেষমেষ মাত্র ৫৮০ টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে।”
এক্ষেত্রে ভারত লাভবান হলেও বাংলাদেশের স্বার্থহানি ঘটেছে দাবি করে রিপন বলেন, “তাদের দূরত্ব হ্রাস ও মোট পরিবহন ব্যয় অনেক কম পড়বে। ভারত যে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে, তার একটি অংশ বাংলাদেশ পেতেই পারে। আমরা শুধু ন্যায়সঙ্গত একটি হিৎসা দাবি করি।”
দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের পক্ষে থাকলেও এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার ‘নতজানু’ নীতি অবলম্বন করছে বলে বিএনপি নেতার দাবি।
“আমি মনে করি না, ভারতের সরকার বাংলাদেশকে ঠকিয়ে ট্রানজিট ফি কম দিয়ে একতরফাভাবে লাভবান হতে চায়। নৈতিকভাবে দুর্বল এই সরকার ভারতকে খুশি করার জন্য হাজার টাকার ট্রানজিট ফি ৫৮০ টাকায় নামিয়ে দিয়েছে।”
গত ১৭ সেপ্টেম্বর জয়পুরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে রিপন বলেন, “দেশের অভ্যন্তরে অন্য দেশের বাহিনী প্রবেশ করে গোলাগুলি করে মানুষ মেরে ফেলে, এটা কোনো সার্বভৌম দেশের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। অথচ সরকার এ ব্যাপারে কার্য্কর কোনো প্রতিবাদ জানায়নি।”
সংবাদ সম্মেলনে রিপনের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার, জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক আফজাল এইচ খান, সহ দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করীম শাহিন, ঢাকা মহানগর মহিলা দলের সভানেত্রী সুলতানা আহমদ।
এক্ষেত্রে ভারত লাভবান হলেও বাংলাদেশের স্বার্থহানি ঘটেছে দাবি করে রিপন বলেন, “তাদের দূরত্ব হ্রাস ও মোট পরিবহন ব্যয় অনেক কম পড়বে। ভারত যে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে, তার একটি অংশ বাংলাদেশ পেতেই পারে। আমরা শুধু ন্যায়সঙ্গত একটি হিৎসা দাবি করি।”
দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের পক্ষে থাকলেও এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার ‘নতজানু’ নীতি অবলম্বন করছে বলে বিএনপি নেতার দাবি।
“আমি মনে করি না, ভারতের সরকার বাংলাদেশকে ঠকিয়ে ট্রানজিট ফি কম দিয়ে একতরফাভাবে লাভবান হতে চায়। নৈতিকভাবে দুর্বল এই সরকার ভারতকে খুশি করার জন্য হাজার টাকার ট্রানজিট ফি ৫৮০ টাকায় নামিয়ে দিয়েছে।”
গত ১৭ সেপ্টেম্বর জয়পুরহাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে একজন বাংলাদেশি নিহত হওয়ার ঘটনার নিন্দা জানিয়ে রিপন বলেন, “দেশের অভ্যন্তরে অন্য দেশের বাহিনী প্রবেশ করে গোলাগুলি করে মানুষ মেরে ফেলে, এটা কোনো সার্বভৌম দেশের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। অথচ সরকার এ ব্যাপারে কার্য্কর কোনো প্রতিবাদ জানায়নি।”
সংবাদ সম্মেলনে রিপনের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আকবর খন্দকার, জলবায়ু বিষয়ক সম্পাদক আফজাল এইচ খান, সহ দপ্তর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি, আসাদুল করীম শাহিন, ঢাকা মহানগর মহিলা দলের সভানেত্রী সুলতানা আহমদ।
Previous article
Next article
Leave Comments
Post a Comment