Blibli

Buy template blogger

অন্যরকম মোশাররফ করিম - ছয় পর্বের নাটক।

বৃদ্ধ চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম। এতে তার গেটআপ-মেকআপ দেখে দর্শকদের অনুমান করতে মুশকিল হবে। পুরোটাই অন্যরকম। অনেকেই ভাববেন, পর্দার এই মানুষটি হয়তো মোশাররফ করিমের বড় ভাই কিংবা বাবা! তিনি নিজেও বললেন কাছাকাছি কিছু, ‘আসলে আমাদের এখানে বয়স পরিবর্তনের জন্য যে মাপের মেকআপ দরকার সেটা সচরাচর হয় না। অনেক সময় বয়স্ক বানাতে গিয়ে কিম্ভূতকিমাকার কিছু বানিয়ে ফেলা হয়। সে হিসাবে এই নাটকে আমাকে যেভাবে মেকআপ-গেটআপ দিয়ে মুরুব্বি বানানো হয়েছে, সেটা দেখে আমি নিজেই অভিভূত।’

অন্যরকম মোশাররফ করিম


বৃদ্ধ চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম। এতে তার গেটআপ-মেকআপ দেখে দর্শকদের অনুমান করতে মুশকিল হবে। পুরোটাই অন্যরকম। অনেকেই ভাববেন, পর্দার এই মানুষটি হয়তো মোশাররফ করিমের বড় ভাই কিংবা বাবা! তিনি নিজেও বললেন কাছাকাছি কিছু, ‘আসলে আমাদের এখানে বয়স পরিবর্তনের জন্য যে মাপের মেকআপ দরকার সেটা সচরাচর হয় না। অনেক সময় বয়স্ক বানাতে গিয়ে কিম্ভূতকিমাকার কিছু বানিয়ে ফেলা হয়। সে হিসাবে এই নাটকে আমাকে যেভাবে মেকআপ-গেটআপ দিয়ে মুরুব্বি বানানো হয়েছে, সেটা দেখে আমি নিজেই অভিভূত।’ এই ঈদে ছয় পর্বের বিশেষ ধারাবহিক নাটক ‘চেয়ারম্যনের তেলেসমাতি’ নাটকে এমন চরিত্রে দেখা মিলবে মোশাররফ করিমকে। এতে দেখা যাবে, জহর লাল প্রায় মৃত্যু শয্যায়। বড়জোর ১০ দিন বাঁচবে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া জহর লালের শেষ ইচ্ছে লাঠি খেলা দেখা। তার শেষ ইচ্ছা রাখতে মেয়ের জামাই সরলাল ছুটে যায় গ্রামের সর্বশেষ লাঠিয়াল হযরত এর কাছে, যাকে সবাই চিনে দাদা ভাই নামে। দাদা ভাই কিছুতেই রাজি হচ্ছে না লাঠি খেলা দেখাতে। কিন্তু মৃত্যু শয্যায় বৃদ্ধ লোকের শেষ ইচ্ছা শুনে রাজি হয়। বিভিন্ন রঙ্গে-ঢঙ্গে পরিবেশিত হয় হারিয়ে যাওয়া লাঠি খেলা। খেলা দেখে জহর লাল দাদা ভাইকে দুটি শর্ত দেয়। শুরু হয় নতুন নাটকীয়তা।

এবারের ঈদ উল আজহায় একুশে টেলিভিশনের ছয়দিন ব্যাপি বর্ণাঢ্য ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রচার হবে ছয় পর্বের এই বিশেষ ধারাবহিক। আদিবাসী মিজানের রচনা ও পরিচালনায় ঈদের দিন থেকে ষষ্ঠদিন পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১১টা ২০ মিনিটে প্রচার হবে নাটকটি।

এতে দেখা যাবে, জহর লাল প্রায় মৃত্যু শয্যায়। বড়জোর ১০ দিন বাঁচবে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া জহর লালের শেষ ইচ্ছে লাঠি খেলা দেখা। তার শেষ ইচ্ছা রাখতে মেয়ের জামাই সরলাল ছুটে যায় গ্রামের সর্বশেষ লাঠিয়াল হযরত এর কাছে, যাকে সবাই চিনে দাদা ভাই নামে। দাদা ভাই কিছুতেই রাজি হচ্ছে না লাঠি খেলা দেখাতে। কিন্তু মৃত্যু শয্যায় বৃদ্ধ লোকের শেষ ইচ্ছা শুনে রাজি হয়। বিভিন্ন রঙ্গে-ঢঙ্গে পরিবেশিত হয় হারিয়ে যাওয়া লাঠি খেলা। খেলা দেখে জহর লাল দাদা ভাইকে দুটি শর্ত দেয়। শুরু হয় নতুন নাটকীয়তা।

এবারের ঈদ উল আজহায় একুশে টেলিভিশনের ছয়দিন ব্যাপি বর্ণাঢ্য ঈদ অনুষ্ঠানমালায় প্রচার হবে ছয় পর্বের এই বিশেষ ধারাবহিক। আদিবাসী মিজানের রচনা ও পরিচালনায় ঈদের দিন থেকে ষষ্ঠদিন পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১১টা ২০ মিনিটে প্রচার হবে নাটকটি।

Leave Comments

Post a Comment

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel