Blibli

Buy template blogger

লাগাতার কর্মবিরতির হুমকি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের

লাগাতার কর্মবিরতির হুমকি দিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকরা। উন্নীত পদমর্যাদায় বেতন না পাওয়ার প্রতিবাদ এবং সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল বহাল রাখাসহ কয়েকটি দাবিতে ৬ অক্টোবর থেকে কর্মবিরতির এ হুমকি দেন তাঁরা। আজ রবিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সমিতির আহ্বায়ক রিয়াজ পারভেজ এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, “আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমাদের দাবি পূরণ না হলে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আগামী ৩ থেকে ৫ অক্টোবর সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করা হবে।”

লাগাতার কর্মবিরতির হুমকি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের



এরপরও দাবি বাস্তবায়ন না হলে আগামী ৬ অক্টোবর থেকে লাগাতার কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়ে রিয়াজ বলেন, “নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষার দায়িত্ব বর্জন করতে আমরা বাধ্য হব।”

লাগাতার কর্মবিরতি চলাকালে ১ থেকে ১০ অক্টোবর শিক্ষকদের বসার চেয়ার কালো কাপড়ে ঢেকে ‘চেয়ার বর্জন’ কর্মসূচিও ঘোষণা করেন শিক্ষক নেতা রিয়াজ। প্রধান শিক্ষকদের জাতীয় বেতন স্কেলের দশম গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত করাসহ তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা ঘোষণা করে প্রত্যেক শিক্ষকের নামে আলাদা আদেশ জারির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এছাড়া নতুন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করে যোগ্যতা ও বিভাগীয় পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষক থেকে মহাপরিচালক পর্যন্ত শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির বিধান চালুর দাবি রয়েছে প্রধান শিক্ষকদের। প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত বিভাগীয় নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকদের সাংগঠনিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা এবং অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনঃবহালেরও দাবি জানিয়েছেন তারা। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষক নেতারা বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

লাগাতার কর্মবিরতি চলাকালে ১ থেকে ১০ অক্টোবর শিক্ষকদের বসার চেয়ার কালো কাপড়ে ঢেকে ‘চেয়ার বর্জন’ কর্মসূচিও ঘোষণা করেন শিক্ষক নেতা রিয়াজ। প্রধান শিক্ষকদের জাতীয় বেতন স্কেলের দশম গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত করাসহ তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা ঘোষণা করে প্রত্যেক শিক্ষকের নামে আলাদা আদেশ জারির দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এছাড়া নতুন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করে যোগ্যতা ও বিভাগীয় পদোন্নতির মাধ্যমে সহকারী শিক্ষক থেকে মহাপরিচালক পর্যন্ত শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির বিধান চালুর দাবি রয়েছে প্রধান শিক্ষকদের। প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত বিভাগীয় নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে প্রধান শিক্ষকদের সাংগঠনিক প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা এবং অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনঃবহালেরও দাবি জানিয়েছেন তারা। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব দাবি বাস্তবায়নে শিক্ষক নেতারা বেতন বৈষম্য দূরীকরণ সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি এবং প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।

Leave Comments

Post a Comment

Iklan Atas Artikel

Iklan Tengah Artikel 1

Iklan Tengah Artikel 2

Iklan Bawah Artikel